পরিবেশ: ভারতের হিমাচল প্রদেশকে দেশের প্রথম কার্বন মুক্ত রাজ্য হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। এই রাজ্যটি পরিবেশ সংরক্ষণে অনেক উদ্যোগ নিচ্ছে।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য: মজুলিকে, ভারতের বৃহত্তম নদীদ্বীপকে 2004 সালে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে ঘোষণা করে।
দেশের উন্নয়ন: ভারতের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাগুলি দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। 1950 সালে যখন প্রথম পরিকল্পনা শুরু হয়, তখন মেতুর, হীরাকুন্দ এবং ভাকরা বাঁধগুলি নির্মাণের কাজ শুরু হয়।
শিল্প: ভারতে প্রথম শিল্পনীতি 1948 সালে ঘোষণা করা হয়। এই নীতি দেশের শিল্প উন্নয়নে নতুন দিগন্ত খুলে দেয়।
জীবজন্তু: ভারতের জাতীয় জলচর প্রাণী হল ডলফিন।
তুষার: তুষারের বিভিন্ন রূপ আছে। অতি সূক্ষ্ম তুষারকণাকে নেভ বলে। নেভ এবং বরফের মধ্যবর্তী অবস্থাকে স্ফীর্ণ বলে।
হিমালয়: সিয়াচেন হিমবাহকে বুনো গোপাল নামেও ডাকা হয়।
ভূগোল: পৃথিবীর সবচেয়ে গভীর ফিয়র্ড নরওয়েতে অবস্থিত এবং এর নাম সজনে ফিয়র্ড।
এই তথ্যগুলি কেন গুরুত্বপূর্ণ?
এই তথ্যগুলি ভারতের ভূগোল, ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং পরিবেশ সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান বাড়ায়। এগুলি আমাদের দেশকে আরও ভালভাবে বুঝতে সাহায্য করে।
আপনি কি আরও কোন বিষয় সম্পর্কে জানতে চান?
আপনি যদি ভারতের কোন নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে আরও জানতে চান তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।